ভুলেও কোরবানির ঈদে যে কাজগুলি করবেন না
ভুলেও কোরবানির ঈদে যে কাজগুলি করবেন না
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। সুপ্রিয় বাণী কথার পাঠক বৃন্দ, আশা করি আপনারা সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আমিও মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
Sponsored
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। সুপ্রিয় বাণী কথার পাঠক বৃন্দ, আশা করি আপনারা সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আমিও মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
মহান আল্লাহতালা মুসলমানদের জন্য দুইটি উৎসব ঠিক করে রেখেছেন। ঈদুল ফিতর আরেকটি ঈদুল আযহ।
ঈদুল ফিতর
ঈদুল ফিতর হচ্ছে মুসলমানদের সর্বশ্রেষ্ঠ একটি উৎসব। ঈদুল ফিতরের দিন মুসলমানেরা মিষ্টান্ন খায়। দীর্ঘ এক মাস রোজা রাখার পর মুসলমানেরা ঈদুল ফিতর উদযাপন করে। ঈদুল ফিতরের নামাজের আগে সবাই মাঠে নামাজ পড়তে যাই। নামাজ পড়ে কোলাকুলি করে কুশল বিনিময় করে।
ঈদুল আযহা
ঈদুল আযহা ঈদুল ফিতরের দুমাস পরে উদযাপিত আরেকটি ঈদ। ঈদুল আজহায় আমরা মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কোরবানি দিয়ে থাকি। কোরবানি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের পশু আল্লাহর রাস্তায় জবাই দেয়া। এবং সেই জবাই দেওয়া পশুর মাংস সবাই মিলে ভাগ করে খাওয়া।
আত্মীয়স্বজনদের মিসকিনদের নিজের পরিবার সহ খাওয়া। কোরবানির পশু কোরবানির পশু কোরবানি দিলে কোরবানি গ্রহণযোগ্যতা অর্জন হয়ে থাকে। কারণ মহান আল্লাহ তালার চেয়েছেন যে আমরা এমন একটি পদ্ধতি তে কোরবানী দেব যে প্রসূতি আমরা কোরবানী দেব সেতুটির উপর যেন আমাদের আমাদের অনেক মায়া রয়েছে।
এবং পশুর প্রতি আমাদের অত্যন্ত মায়া রয়েছে। সেটি কোরবানির ঈদে অবশ্যই আমাদের ত্যাগ করতে হবে। আর সেই মহান আল্লাহ তাঁর বান্দার কাছ থেকে পেতে পছন্দ করেন। কারণ মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য সবকিছু ত্যাগ করতে পারে।
কোরবানির ঈদে কিছু কিছু কাজের জন্য বিধি-নিষেধ রয়েছে। আমাদের আজকের আলোচনার সেইসব বিধি নিষেধ গুলো নিয়ে। যে ভুল কাজ গুলো কখনো কোরবানির ঈদে করা যাবে না। চলুন শুরু করা যাক আলোচনাটি.।
১. পশুর সাথে অমানবিক আচরণ
আমরা যে পশুটিকে কোরবানির ঈদে কোরবানি দিব। আমরা সবসময় সেই পশুর সাথে অমানবিক আচরণ করে থাকে। অর্থাৎ টানাহ্যাঁচড়া করে ভালোভাবে দড়ি দিয়ে বাঁধে না। কখনো ভোতা ছুরি দিয়ে দিয়ে জবাই করার চেষ্টা করি। প্রচুর কষ্ট হয়।
আমাদের উচিত ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোরবানি দেয়া। এবং অনেক সুন্দরভাবে কোরবানির আগে পশুর গলায় ও ঘাড়ে হাত বুলিয়ে নিতে হবে। যাতে আপনাকে আর তাছাড়া আপনি যদি আগে থেকেই অমানবিক আচরণ করে থাকেন। এবং ভয় পেয়ে যাবে আর যদি ভোতা চুড়ি দিয়ে পশু কুরবানী দেয়ার চেষ্টা করেন। তাহলে পোস্টটি অনেক কষ্ট পাবে অনেক কষ্ট পাবে।
২.মাংস ভাগ না করে খাওয়া
আমরা কোরবানির মাংস কাটার পর সমস্ত মাংস নিজেদের জন্য রাখতে চাই। যদি আমরা সমস্ত মাংসগুলো নিজেদের জন্য রাখি। তাহলে কোরবানি কবুল হবে না। অবশ্যই আমাদের এগুলো করা যাবে না আমরা কোরবানির মাংস অথবা আত্মীয়-স্বজনদেরকে নিজে কিছু নিয়ে তারপর সেগুলো খাওয়া-দাওয়া করব।
আমাদের অবশ্যই এসব বিধি নিয়ম মানতে হবে নাহলে। আমাদের কুরবানী আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না। কোরবানির সময় কখনও এই ভুলগুলো করা যাবে না।