সিজদায় বিশ্ব নবীর পঠিত দোয়া একবার বলুন

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। সুপ্রিয় বাণী কথার পাঠক বৃন্দ, আশা করি আপনারা সবাই  মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আমিও মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।

মহান আল্লাহতালা আমাদের সৃষ্টি করেছেন তাঁর ইবাদতের জন্য। আমরা যদি তাঁর ইবাদত করি তাহলে মহান আল্লাহতালা আমাদের পরকালে জান্নাত দেবেন জান্নাতুল। চির শান্তির স্থান আর আমরা যদি তাঁর ইবাদত না করে। তাহলে মহান আল্লাহতালা আমাদের পরকালের শাস্তি দেবেন।

অর্থাৎ আমরা অতীতেও জাহান্নামে জাহান্নামে কি শাস্তি স্থান। যেখানে শুধু দুঃখ। কষ্টের জড়িত থাকায় আমাদের যুগে যুগে মানুষ। আল্লাহর এর পর থেকে বিপথে দিয়েছে আর সেই বিপদ থেকে ফিরিয়ে আনতে সহায়তা যুগে যুগে মানুষকে স্রষ্টার পথে আনতে অনেক নবী-রাসূল পাঠিয়েছিলেন  কারণ মহান আল্লাহ পাক তাঁর বান্দাকে অনেক ভালবাসেন।

তিনি এতটাই ভালবাসি যে তার বান্দা যদি অনেক ভুল করেও থাকে। তার বান্দাকে সাথে সাথে শাস্তি দেন না তিনি তাঁর বান্দাকে শুধরানোর সুযোগ দিয়ে থাকেন। তার বান্দা তার ভুল বুঝতে পেরেছে তারা অবশ্যই ক্ষমা চাইবে কিন্তু তখন তার ভুল বুঝতে পেরে মহাযাত্রা নিকট ক্ষমা চায় না।

মহান আল্লাহ তায়ালা যুগে যুগে অনেক নবী-রাসূলগণ পাঠিয়েছিলেন এইসব ভালো পথে ফিরিয়ে আনার জন্য। তিনি সর্বশ্রেষ্ঠ যিনি আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে কিভাবে মহান আল্লাহ তাআলার নৈকট্য লাভ করা যাবে কিভাবে।

মহান আল্লাহ তাআলার নৈকট্য লাভ করা যাবে তুমি আমাদের অনেক কিছু শিখিয়েছেন তার মধ্যে আজকে আমরা আলোচনা করব যে সিজদায় অন আল্লাহর নিকট যে দোয়া পড়তে পারি

আমরা মহান আল্লাহ তাআলার ইবাদত করি মহান আল্লাহতালার কাছে আমাদের সমস্ত গুনাহ মাফের জন্য দোয়া করি আর মহানগরের কাছে আমার চরমতম উপায় হলো মহান আল্লাহতালার কাছে সিজদারত অবস্থায় থাকে আমরা যত মহান আল্লাহতালার কাছে সেজদারত অবস্থায় থাকবো মহান আল্লাহতালা তাতে সন্তুষ্ট হবেন।

এবং আদালতের কাছে যদি সিজদারত অবস্থায় কিছু চাই তাহলে মনে হয় তাহলে আমাদের বেড়াবেন না কিন্তু তার কাছে সেজদারত অবস্থায় দোয়া পাঠ করতে হবে যেটি মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু শিখিয়ে গেছেন তুমি জেনে নেয়া যাক সারাটি।

দোয়াটি হল

“আল্লাহুম্মা লাকা সাজাদতু ওয়াবিকা আমান্তু ওয়ালাকা আসলামতু সাজাদা ওয়াজহিয়া লিল্লাজি খালাকাহু ওয়া চাওয়ারাহু ওয়া শাক্কা সামাহু ওয়া বাচারাহু তাবারাকাল্লাহ আহসানুল খালিক্বিন।”

হে আল্লাহ  একমাত্র তোমার জন্য সিজদাহ করছি তোমার উপরে ঈমান এনেছি তোমার কাছে আত্মসমর্পণ করেছি তোমার মুখ মণ্ডল সত্তার  কাছে সিজদারত হয়েছি যিনি উহাকে সৃষ্টি করেছেন আকৃতি দান করেছেন কান ও চক্ষু দান করেছেন। সৃষ্টিকর্তা কত নিপুণ ও কল্যাণময় আল্লাহতালা।